সুইচড মোড পাওয়ার সাপ্লাই
'সুইচড মোড পাওয়ার সাপ্লাই'('SMPS') একধরনের ইলেকট্রনিক পাওয়ার সাপ্লাই, যা লিনিয়ার পাওয়ার সাপ্লাই, অর্থাৎ ট্রান্সফরমার পাওয়ার সাপ্লাই এর বিকল্প হিসেবে বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি ব্যবহারের অন্যতম প্রধান কারণ, ট্রান্সফরমারের তুলনায় ওজনে হালকা, আকারে ছোট এবং উচ্চ আউটপুট দক্ষতা।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]- ১৮৩৬
উচ্চ ভোল্টেজ উৎপাদনের জন্য সুইচ হিসাবে ইন্ডাকশন কয়েল ব্যবহার।
- ১৯১০
চার্লস এফ. কেটারিং কর্তৃক ইন্ডাকটিভ ইগনিশন পদ্ধতি আবিষ্কার এবং তার কোম্পানি ডেটন ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাবরেটরিজ কোম্পানি ক্যাডিলেক উৎপাদনে যায়।[১] যান্ত্রিকভাবে কেটারিং ইগনিশন পদ্ধতি হলো --- ফ্লাই ব্যাক বুস্ট কনভার্টারের সুইচড ভার্সন; যেখানে ট্রান্সফরমার-ই হলো ইগনিশন কয়েল।
- ১৯২৬
২৩ জুনে ব্রিটিশ আবিষ্কারক ফিলিপ রে কারসে সে তার দেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রে একটি পেটেন্ট আবেদন করে তার ইলেকট্রিক্যাল কন্ডেন্সার এর জন্য। উক্ত পেটেন্টে উল্লেখ করা হয়েছিল, উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সির ওয়েল্ডিং, ফার্নেস এবং অন্যান্য ব্যবহার।
- ১৯৩২
জেনারেটর এর আউটপুট ভোল্টেজ স্থির রাখতে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল রীলে ব্যবহার।
- ১৯৮০
HP8662A ১০ কিলো-হার্টজ থেকে ১.২৮ গিগা-হার্টজ সিগনাল জেনারেটর সাথে সুইচড মোড পাওয়ার সাপ্লাই।
ব্যাখ্যা
[সম্পাদনা]সুবিধা:
[সম্পাদনা]১|কম মানের পাওয়ার খরচ । ২। সুইচিং এর গতি বেশি । ৩। উচ্চ মানের ভোল্টেজ এবং কারেন্ট রেটিং। ৪। উচ্চমানের কর্মদক্ষতা। ৫। অপেক্ষাকৃত দাম কম। ৬। আকারের ছোট এবং ওজনে কম হয়ে
থাকে।
লিনিয়ার পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সাথে তুলনা
[সম্পাদনা]কাজের তত্ত্ব
[সম্পাদনা]ইনপুট রেক্টিফায়ার ধাপ
[সম্পাদনা]ইনভার্টার ধাপ
[সম্পাদনা]ভোল্টেজ রূপান্তর এবং আউটপুট রেক্টিফায়ার
[সম্পাদনা]রেগুলেশন
[সম্পাদনা]ট্রান্সফরমার ডিজাইন
[সম্পাদনা]কপার লস
[সম্পাদনা]পাওয়ার ফ্যাক্টর
[সম্পাদনা]নন-আইসোলেটেড টপোলজি
[সম্পাদনা]আইসোলেটেড টপোলজি
[সম্পাদনা]শূন্য কারেন্ট/শূন্য ভোল্টেজ সুইচ
[সম্পাদনা]দক্ষতা এবং ইএমআই
[সম্পাদনা]সতর্কতা
[সম্পাদনা]জিনিসপত্র
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ US 1037492, "Ignition system", প্রকাশিত হয়েছে 2 November 1910, ইস্যু করা হয়েছে 3 September 1912
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |